মাছের পুষ্টি ও গুণাগুণ
মাছের পুষ্টি ও গুণাগুণ
মাছ হল একটি উত্তম খাদ্য যা বিভিন্ন উপাদান এবং প্রোটিনের ভাল উৎস হিসাবে পরিবেশে বিভিন্ন প্রকারের মাছ খাওয়া হয়। এটি ভুঁইতে ভিত্তি করে বিভিন্ন জীবনশৈলীর প্রাণীদের খাদ্য হিসাবে ব্যবহৃত হতে পারে।
মাছে প্রচুর পরিমানে উপাদান পাওয়া যায় যেমন প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল এবং অন্যান্য পরিষ্কারতা যুক্ত উপাদান। এরকম উপাদান পুষ্টিশালী হওয়ায় মাছ একটি অত্যন্ত পুষ্টিশালী খাদ্য হিসাবে গণ্য হয়।
মাছে প্রচুর পরিমানে প্রোটিন পাওয়া যায় যা শরীরের প্রোটিন গড়নে সহায়তা করে। এরকম প্রোটিন শরীরের কলানি ও হাড়ের গড়নে মাদ্ধমসম্মত উপকারিতা দেয়।
মাছে ভিটামিন ও মিনারেল পাওয়া যায় যেমন ভিটামিন ডি ও ক্যালসিয়াম। ভিটামিন ডি হাড় ও দাঁতের জন
খুবই গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় এটি শিশুদের উন্নয়নে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মাছে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম পাওয়া যায় যা হাড় এবং দাঁতের জন্য প্রয়োজনীয় হতে পারে।
মাছ কিছু গুণাগুণ যেমন হৃদয় রোগ, কোলেস্টেরল, বৃদ্ধি ও পুষ্টি বিষয়ক সমস্যাদির জন্য উপকারী হতে পারে। মাছে অধিক প্রোটিন থাকায় এটি শরীরের প্রোটিন গড়নে সহায়তা করে। আর মাছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি থাকায় এরটি হৃদয় রোগ ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে পারে এবং চিতারা প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে।
তবে, মাছে হাইড্রোক্সি এসিড থাকায় মাছ খেতে যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। সাধারণত, বিশেষ করে মাছ না খাওয়ার অভ্যাসী ব্যক্তিদের জন্য এটি আরও গুরুত্বপূর্ণ। সাথে সাথে উন্নয়নশীল ও মানসম্মত পরিবেশে মাছ চাষ
মাছ খাদ্যতত্ত্বে অনেক গুণসম্পন্ন একটি খাবার। মাছে উচ্চমাত্রায় প্রোটিন ও উন্নত মানের ক্ষারীয় তত্ত্ব পাওয়া যায়। এছাড়াও মাছে ভিটামিন ডি ও ভিটামিন বি২ ও অন্যান্য গুণসম্পন্ন উপাদান পাওয়া যায়।
মাছে প্রোটিনের উচ্চ পরিমাণ থাকায় এটি শরীরের স্বস্ততা এবং পুষ্টি প্রদান করে। প্রতিদিন যথেষ্ট পরিমাণে মাছ খেলে স্বাস্থ্যকর লিপিডসহ শরীরের প্রয়োজনীয় উপাদান পাওয়া যায়।
মাছে অধিক পরিমাণে থাকা ক্ষারীয় উপাদান শরীরে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস প্রদান করে যা হাড় ও দাঁতের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
মাছে ভিটামিন ডি একটি মৌলিক উপাদান। এটি হায়ার বোন ডেনসিটি বা হায়ার বোন মাসট প্রতিরোধশীলতা বাড়ানোও সহায়তা করে। মাছে পাওয়া ভিটামিন বি২ হৃদপিণ্ড এবং স্বাস্থ্যকর পাচনতন্ত্রের জন্য
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন