ads

 ষষ্ঠ  শ্রেণির ৬ষ্ঠ সপ্তাহের গার্হস্থ্য বিজ্ঞান  এসাইনমেন্ট সমাধান 


ষষ্ঠ  শ্রেণির ৬ষ্ঠ সপ্তাহের গার্হস্থ্য বিজ্ঞান এসাইনমেন্ট উত্তরঃ

নং প্রশ্নের উত্তরঃ

উত্তর: শিশুকালকে বিভাজন করা মানে হলো শিশুদের মধ্যেও বৈষম্য সৃষ্টি করা। এতে করে তাদের মস্তিস্কে বিরূপ প্রভাব পড়বে। শিক্ষার সুযোগ লাভ | করা শিশুর মৌলিক অধিকার। অধিকাংশ দেশেই সামাজিক দায়-দায়িত্বের অংশরূপে এবং অভিভাবকের দিক নির্দেশনায় কিংবা রাষ্ট্রের বাধ্যতামূলক শিক্ষানীতির আলোকে শিশুরা বিদ্যালয় গমন করে। এছাড়াও, ক্ষুদে শিশুরা কিন্ডারগার্টেনের প্লে-গ্রুপে আনন্দ খেলার ছলে শিক্ষাগ্রহণ করে শৈশবকালীন | প্রাথমিক শিক্ষাকে আলোকিত আনন্দময় করে তুলে। কিন্তু অনুন্নত দেশ বা | পশ্চাদমূখী দেশে মাঝে মাঝে কিংবা প্রায়শই মাতা-পিতার সাথে শ্রমকার্যে অংশগ্রহণ করে অর্থ উপার্জনে জড়িয়ে পড়তে হয়।

আমাদের দেশেও বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের শিশু রয়েছে। যাদের মধ্যে অটিস্টিক,প্রতিবন্ধি শিশুরাও রয়েছে। তাই তাদের শিশুকালকে বৈষম্য না করে | সবাইকে ভালোশিক্ষায় গড়ে তুলতে হবে। যাতে করে দেশের কোন শিশুর | বৈশিষ্ট্যগত দিক গুলো ফুটে না ওঠে। তবে বয়স অনুযায়ী শিশুদেরকের | বিভাজন করা যেতে পারে। এতে কোন বিরূপ প্রভাব দেখা দিবেনা।

 

নং প্রশ্নের উত্তরঃ-

()-- বাবা - মায়ের প্রতি সম্মান:

১। বাবা - মায়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে।

২। বাবা - মা যা বলে তা শুনতে হবে এবং পালন করতে হবে।

৩। বাবা - মায়ের প্রতি যত্নশীল হতে হবে।

৪। বাবা - মায়ের অসুখ হলে সেবা করতে হবে।

৫। বাড়ির কাজে তাদের সাহায্য করতে হবে।

শিক্ষকের প্রতি সম্মান:

১। শিক্ষকের প্রতি অনুগত থাকতে হবে।

২। শিক্ষক কোন আদেশ দিলে তা পালন করতে হবে।

৩। বিদ্যালয়ের বাড়ির কাজ শিক্ষককে সঠিক সময়ে বুঝিয়ে দিতে হবে।

৪। শিক্ষককে প্রাতিষ্ঠানিক কাজে সাহায্য করতে হবে।

৫। শিক্ষককে সবসময় সুন্দর আচরণ করতে হবে।

২নং প্রশ্নের উত্তরঃ ()--

উত্তর: আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের শিশু রয়েছে। তাদের মধ্যে অনেকে অটিস্টিক, প্রতিবন্ধী ইত্যাদি। তাদের প্রতি আমাদের সৌহার্দ্যপূর্ণ আচরণ করতে হবে। যাতে তারা আমাদেরকে ভিন্ন চোখে না দেখে। এবং তাদের আচার-আচরণে আমাদের সহানুভূতি দেখাতে হবে। যাতে তারা বুঝতে পারে, তারাও আমাদের মতোই স্বাভাবিক জীবন যাপন করছে। নিচে প্রতিবন্ধীদের প্রতি আমাদের আচরণ কেমন হবে তা দেওয়া হলো:

১। প্রতিবন্ধীদের প্রতি অসদাচরণ, উপহাস, ঠাট্টা-তামাশা করা যাবে না।

২। তাদেরকে সবসময় হাসি-খুশি রাখতে হবে।

৩। তাদের পছন্দের জিনিসপত্র উপহার দিতে হবে।

৪। পছন্দের খেলনাপত্র নিয়ে তাদের সাথে খেলা করতে হবে।

৫। যতটুকু সম্ভব তাদের সময় দিতে হবে।

 

৩নং প্রশ্নের উত্তরঃবিভিন্ন প্রাকৃতিক দূর্যোগের পূর্বাভাস জানার পর আমি পানি, মুড়ি, পাউরুটি, বিস্কুট ইত্যাদি শুকনা জাতীয় খাবার মজুদ রাখবো। যাতে বন্যার কোন সম্ভাবনা থাকলে দূষিত পানি পান না করে বিশুদ্ধ পানি পান করা যায়। এবং বন্যায় কবলিত হয়ে বাড়ি-ঘর ডুবে গেলে খাবারের বিভিন্ন ধরণের স্বল্পতা | দেখা দেবে। সেই স্বল্পতা এড়াতেই মুড়ি, পাউরুটি, বিস্কুট ইত্যাদি খাবার মজুদ রাখবো।

 

নং প্রশ্নের উত্তরঃউত্তর: শীতকাল শেষ হলেই শীতকালকে বিদায় জানানোর পালা। শীতকাল আসলেই বিভিন্ন ধরনের শীত পোশাকের সম্ভার নিয়ে যেমন দোকানিরা সাজিয়ে বসে তেমনি আমাদেরও হাজার রকমের পোশাক নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট চলতেই থাকে। কিন্তু এবার শীতের শেষে পোশাকগুলি যথাস্থানে তোলার সময় চলে এসেছে। কারণ একবার ব্যবহারের পরে তা পরিস্কার করা কিংবা কাচাও সম্ভব হয় না। কিন্তু শীতের শেষে সমস্ত পোশাক পরিস্কার করা আবশ্যক। সামান্য একটু পরিচর্যা করলেই শীত পোশাককে নতুনের মতো রাখা যায়। শীতকালীন পোশাককে ভাল রাখার সহজ কিছু পদ্ধতি / উপায় রইল।

 নিচে তা দেওয়া হলো:

১। ক্লাব সোডা দিয়ে সোয়েটার বা কম্বল ভালভাবে পরিস্কার করা যায়।

২। ভালভাবে ঝাকিয়ে কাপড় বা পোশাক পরিস্কার করা যায়।

৩। ঠান্ডা জল দিয়ে পরিস্কার করলে পোশাক ভালো পরিস্কার হয়।

৪। নিমপাতা দিয়ে কাপড় ধোয়া।

৫। খোলা হাওয়াতে রাখা ইত্যাদি।


Post a Comment

أحدث أقدم

Ads