বিশ্বব্যাপী প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস মহামারি আকার ধারণ করেছে বাংলাদেশের যথাযথভাবে সুরক্ষা নিশ্চিত না করা হলে ব্যাপক সংক্রমণ এবং বিপুল প্রাণঘাতী আশঙ্কা করেছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ।করোনা ভাইরাস মানুষের হাঁচি-কাশি নিঃশ্বাস এর মাধ্যমে সংক্রমিত হয় ।বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মসজিদ মন্দির গীর্জা ও কানাডাসহ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে জনসমাগমের মাধ্যমে এ রোগের বিস্তার ঘটছে আমাদের পাশ্ববর্তী দেশগুলোতে ধরনের বিস্তার ও প্রাণহানির ঘটনা উদাহরণ । তাই সকলকে বাসায় নিজ নিজ স্থান থেকে এবাদত করার জন্য অনুরোধ করা।বিগত 29 মার্চ 2020 তারিখে ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর আহবানে এ বিষয়ে দেশের শীর্ষস্থানীয় উলামায়ে একরাম মিলিত হয়ে মসজিদে মুসল্লিদের উপস্থিতি সীমিত রাখার ব্যাপারে সর্বসাধারণকে আহ্বান জানিয়েছিলেন । পরিবর্তে দ্রুত ভয়ংকার অবনতির দিকে যাচ্ছে । বর্তমান পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে সর্বোচ্চ পর্যায়ের সকলের সঙ্গে পর্যায়ক্রমে নিম্নোক্ত নির্দেশনা প্রদান করা হলো:
১.ভয়াবহ করোনা ভাইরাস আক্রমণ রোধ কমে মসজিদের ক্ষেত্রে খতিব ইমাম মুয়াজ্জিন ও খাদেমগণ ব্যতীত অন্য সকল মুসলিমের সরকারের পক্ষ থেকে নিজ নিজ স্থানে নামায আদায় এবং জুমার জামাতে অংশগ্রহণ এর পরিবর্তে ঘরে জোহরের নামাজ আদায়ের নির্দেশ দেয়া যাচ্ছে ।
২.মসজিদে জামাত চালু রাখার প্রয়োজনে সম্মানিত খতিব ইমাম-মুয়াজ্জিন খাদেম মিলে পাঁচ ওয়াক্তের নামাজের অনধিক পাঁচ জন এবং জুমার জামাতে অনধিক 10 জন শরিক হতে পারবেন । জনস্বার্থে বাহিরের মুসল্লী মসজিদের ভিতরে জামাতে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না ।
৩.একই সাথে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে অন্যান্য ধর্মের অনুসারীদেরকে ও উপাসনালয়ে সমবেদনা হয়ে নিজ নিজ স্থানে উপাসনা করার জন্য নির্দেশ দেয়া যাচ্ছে ।
৪. এ সময়ে সারাদেশে কোথাও ওয়াজ-মাহফিল তাফসির মাহফিল তাবলীগ মিলাদ মাহফিল আয়োজন করা যাবে না সবাই ব্যক্তিগতভাবে তেলাওয়াত যিকির ও দুআর মাধ্যমে মহান আল্লাহর রহমত ও বিপদমুক্তির প্রার্থনা করবে ।
৫.অন্যান্য ধর্মের অনুসারী গণ কোন সময়ে কোন ধর্মীয় বা সামাজিক আচার অনুষ্ঠানের জন্য সমবেত হতে পারবেনা ।সকল ধর্মের মূলনীতির আলোকে এবং জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষার স্বার্থে এ নির্দেশনা জারি করা হলো উপ উপ লিখিত নির্দেশনা বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান সমূহের পরিচালনা কমিটিকে অনুরোধ জানানো হল কোন প্রতিষ্ঠান উক্ত সরকারি নির্দেশ লঙ্ঘিত হলে প্রশাসন সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বাধ্য হবে ।
৬. যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে জনস্বার্থে এই নির্দেশ জারি করা হলো ।
ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়
মোঃ সাখাওয়াত হোসেন
উপসচিব
১.ভয়াবহ করোনা ভাইরাস আক্রমণ রোধ কমে মসজিদের ক্ষেত্রে খতিব ইমাম মুয়াজ্জিন ও খাদেমগণ ব্যতীত অন্য সকল মুসলিমের সরকারের পক্ষ থেকে নিজ নিজ স্থানে নামায আদায় এবং জুমার জামাতে অংশগ্রহণ এর পরিবর্তে ঘরে জোহরের নামাজ আদায়ের নির্দেশ দেয়া যাচ্ছে ।
২.মসজিদে জামাত চালু রাখার প্রয়োজনে সম্মানিত খতিব ইমাম-মুয়াজ্জিন খাদেম মিলে পাঁচ ওয়াক্তের নামাজের অনধিক পাঁচ জন এবং জুমার জামাতে অনধিক 10 জন শরিক হতে পারবেন । জনস্বার্থে বাহিরের মুসল্লী মসজিদের ভিতরে জামাতে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না ।
৩.একই সাথে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে অন্যান্য ধর্মের অনুসারীদেরকে ও উপাসনালয়ে সমবেদনা হয়ে নিজ নিজ স্থানে উপাসনা করার জন্য নির্দেশ দেয়া যাচ্ছে ।
৪. এ সময়ে সারাদেশে কোথাও ওয়াজ-মাহফিল তাফসির মাহফিল তাবলীগ মিলাদ মাহফিল আয়োজন করা যাবে না সবাই ব্যক্তিগতভাবে তেলাওয়াত যিকির ও দুআর মাধ্যমে মহান আল্লাহর রহমত ও বিপদমুক্তির প্রার্থনা করবে ।
৫.অন্যান্য ধর্মের অনুসারী গণ কোন সময়ে কোন ধর্মীয় বা সামাজিক আচার অনুষ্ঠানের জন্য সমবেত হতে পারবেনা ।সকল ধর্মের মূলনীতির আলোকে এবং জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষার স্বার্থে এ নির্দেশনা জারি করা হলো উপ উপ লিখিত নির্দেশনা বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান সমূহের পরিচালনা কমিটিকে অনুরোধ জানানো হল কোন প্রতিষ্ঠান উক্ত সরকারি নির্দেশ লঙ্ঘিত হলে প্রশাসন সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বাধ্য হবে ।
৬. যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে জনস্বার্থে এই নির্দেশ জারি করা হলো ।
ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়
মোঃ সাখাওয়াত হোসেন
উপসচিব
إرسال تعليق